google এর সার্চ বক্সে My Location লিখে সার্চ করলে এখন আপনি কোথায় আছেন তা সহজে জানতে পারবেন।
- মানুষের যত রোগ হয়, তার ৯০%রোগ হয় চিন্তা থেকে।
- পিঁপড়া কখনোই ঘুমায় না এবং নিজের ওজনের চেয়ে ১০ গুণ বেশি ওজন বহন করতে পারে।
- প্রতি বছর পৃথিবীতে ১০ লাখের বেশি ভূমিকম্প হয়। এর বেশিরভাগই আমরা টের পাই না। তবে রিখটার স্কেলে ঠিকই তা ধরা পড়ে।
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইনস্টিটিউট অব মেডিসিন এর গবেষণা অনুযায়ী, প্রেসক্রিপশনে ডাক্তারের হাতের লেখা না বুঝে ভুল ঔষধ খাওয়ার কারণে প্রতি বছর পৃথিবীতে অন্তত ৭০০০ ( সাত হাজার ) রোগী মারা যায়।
- যারা রাতে ছয় ঘণ্টার চেয়ে কম ঘুমান, তারা অন্যদের তুলনায় তিনগুণ বেশি উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিতে থাকেন।
- যে নারীরা রাতে ৪ ঘণ্টার চেয়েও কম ঘুমান, অন্যদের তুলনায় তাদের হৃদরোগে মারা যাওয়ার আশঙ্কা দ্বিগুণ।
- হার্মিং বার্ড পিছনের দিকে উড়তে পারে।
মানুষের ব্যাপারে অবাক করা তথ্য
মানুষের শরীরে যতো রোগ হয়ে থাকে, সবগুলোর প্রধান কারণ চিন্তা। কারণ মানুষের শরীরের ৯০% রোগের প্রধান কারণ stress ।
মানুষের শরীরের মধ্যে সব থেকে শক্ত অংশ হল হাড়।কিন্তু এই হাড় একদিন না একদিন ক্ষয়ে যাবেই, কিন্তু আপনার শরীরের চুল কখনও নষ্ট হবে না। কারণ জলবায়ু পরিবর্তনে, বহু অ্যাসিড সহযোগেও চুলকে বিনষ্ট করা সম্ভব নয়। তবে আগুনের সাহায্যে চুল খুব সহজেই নষ্ট হয়।
মানুষের ফুসফুসের পৃষ্ঠতলের অঞ্চলটি একটা স্বাভাবিক মাপের টেনিস কোর্টের সমান ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট হয়।
মানুষের ফুসফুসের পৃষ্ঠতলের অঞ্চলটি একটা স্বাভাবিক মাপের টেনিস কোর্টের সমান ক্ষেত্রফল বিশিষ্ট হয়।
মানুষ যদি বেশি পরিমানে খেয়ে ফেলে, তাহলে বেশ কিছু সময় পর্যন্ত মানুষের শ্রবণ শক্তি কমে যায়। তবে কিছু সময় পরে আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসে শ্রবণশক্তি।
মানুষের নাক প্রায় ৫০,০০০ এর কাছাকাছি সুবাস আলাদা আলদা করে সনাক্ত করতে সক্ষম।
প্রতিটি মানুষেরই ৬০ বছর বয়স পার হলে তাদের জিভের অর্ধেক স্বাদগ্রহণকারী গ্রন্থি নিস্তেজ হয়ে যায়। ফলে বৃদ্ধ মানুষ প্রতিটা খাবারের স্বাদ আপনার থেকে আলাদা আলাদা পেয়ে থাকে।
একজন মানুষের দৈর্ঘ্য সকাল বেলা যা হয়, বিকাল বা সন্ধ্যা বেলায় তার থেকে ১ সেন্টিমিটার দৈর্ঘ্য কমে যায়।
ঘুমানোর সময় মোবাইল ফোন কতটুকু দূরত্বে রাখা উচিত?
মানুষই হল একমাত্র প্রাণী যাদের আবেগ থেকে চোখে জল আসে।
একজন মানুষের চুলের আয়ু গড়ে ৩ থেকে ৭ বছর হয়।
খোলামেলা হাসি স্ট্রেস হরমোনগুলির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। একজন ছয় বছরের বাচ্চারা দিনে গড়ে ৩০০ বার হাসে অন্যদিকে প্রাপ্তবয়স্করা কেবল মাত্র ১৫ থেকে ১০০ বার হাসে। তাই যতো বয়স বাড়তে থাকে ততই রোগ এবং স্ট্রেস বাড়তে থাকে। তাই আজ থেকেই মন খুলে হাসুন।
0 মন্তব্যসমূহ